প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন এই কয়েকটি উপায়ে
প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন নিম্নে উল্লেখিত সেরা কয়েকটি উপায়ে । আপনি যদি সঠিকভাবে বিষয়গুলো অনুধাবন করেন তাহলে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
আপনি অবশ্যই যদি প্রতি সপ্তাহে প্রায় ৪ হাজার টাকা ইনকাম করতে চান? তাহলে নিম্নের এই বিষয়গুলো জানার পরে আপনি প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা আয়ের উপায় গুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন।
পেজ সূচিপত্র-নিচের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন
- কোন কোন উপায় গুলোর মাধ্যমে আমরা প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবো
- প্রতি সপ্তাহে অনলাইনে ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে কি কি জিনিস প্রয়োজন হয়
- প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে
- ডিজিটাল মার্কেটিংএর কাজ করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন সহজেই
- ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
- ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম করুন প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত
- ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
- ফ্লেক্সিলোড এর ব্যবসা করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করুন সহজেই
- লেখকদের শেষ কথা
কোন কোন উপায় গুলোর মাধ্যমে আমরা প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবো
আমাদের মূলত ইনকাম আসে দু'রকম উপায় একটি হলো অনলাইন এবং অপরটি হল অফলাইন। এই অনলাইন বা অফলাইন এই দুটো উপায় এর মধ্যে আমরা সবাই করো না কোন ভাবে ইনকাম করে থাকি। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক আমরা অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে ঘরে বসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারি এবং ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আমাদের কোন কোন জিনিসগুলো প্রয়োজন হয়।প্রতি সপ্তাহে অনলাইনে ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে কি কি জিনিস প্রয়োজন হয়।
অনলাইন ইনকাম বলতে বোঝায় মূলত আপনি কোন কাজে বাস্তবিকভাবে উপস্থিত না থেকে বা নিজে বাইরে কোথাও না গিয়ে ঘরে বসে ইনকাম করার প্রসেস কে অনলাইন ইনকাম বলে। ঘরে বসে এই ইনকাম করার জন্য বেশ কিছু সামগ্রীর প্রয়োজন হয় যেগুলোর মাধ্যমে মূলত ইনকামটা আসে, তো চলুন দেখে নেওয়া যাক আমাদের অনলাইন ইনকামের জন্য কোন কোন জিনিস গুলো প্রয়োজন হবে।
- একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা হতে পারে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ
- একটি ইন্টারনেট কানেকশন বা ব্র্যান্ড উইথ
- ঠান্ডা মাথায় কাজ করার জন্য একটি নিরিবিলি ও সুন্দর পরিবেশ
- যে কাজ করবেন তার ওপর প্রচুর দক্ষতা অর্জন
- কাজের ওপর প্রচুর ধৈর্য
শুধুমাত্র এই কয়েকটি জিনিস থাকলেই আপনি অনলাইনে ইনকাম করার জন্য পুরোপুরিভাবে প্রস্তুত, তাহলে এবার দেখে নেওয়া যাক কাজের মাধ্যম গুলো।
প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে
আপনারা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের আর্টিকেল রাইটার হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হতে পারেন এতে করে আপনার বেশ ভালো একটা ইনকাম সোর্স তৈরি হবে। আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং এ দক্ষ হতে পারেন তাহলে এই কাজটি আপনার জন্য এতে করে খুব সহজেই ঘরে বসে আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে সপ্তাহে প্রায় ৪০০০টাকা মত ইনকাম করা সম্ভব।আর্টিকেল রাইটিং এর মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু ভাগ এবং এর পাশাপাশি রয়েছে আর্টিকেলের ভাষাগত ভিন্নতা।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিতে অনলাইনে ইনকাম করা যায় কিভাবে
যেমন আপনি চাইলে বাংলাতেও আর্টিকেল রাইটিং করতে পারেন এবং ইংরেজিতেও আর্টিকেল রাইটিং করতে পারেন। আপনি যদি বাংলা ভাষাতে আর্টিকেল লিখে থাকেন তবে প্রতিটি ১০০০ হাজার শব্দের আর্টিকেল লেখার জন্য আপনি প্রায় ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পেতে পারেন।সেই হিসেবে আপনি যদি প্রতিদিন তিনটা বা কমপক্ষে দুইটাও আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে প্রতিদিন আয় হবে এভারেজ এ ৫০০ টাকা পর্যন্ত।
তারপরেও আর্টিকেল লেখার মধ্যে অনেক সিস্টেম থাকে তো সেগুলো যদি ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে চেয়ে বেশিও আয় করা সম্ভব।ধরে নেওয়া যাক ,আপনি প্রতিদিন ১০০০ শব্দের দুটো করে আর্টিকেল রাইটিং করেন এবং তার বিনিময়ে ৫০০ টাকা করে পান ।দুই দিনের ইনকাম যদি ৫০০ টাকা হয় তাহলে সে হিসেবে আপনি সপ্তাহে এমনিতে ৩৫০০ টাকা করে পাচ্ছেন তো এমনভাবে যদি আপনি তিনটা লিখতে পারেন তাহলে আরো টাকার পরিমাণ বেশি হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিংএর কাজ করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন সহজেই
ডিজিটাল মার্কেটিং হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর আওতাভুক্ত হয়ে তাদের প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য মানুষের কাছে সহজে পৌঁছে দেন বা প্রচার করেন। এর ফলে তাদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ,মানুষের কাছে সহজে পরিচিত লাভ করে এবং তাদের ইনকাম অনেক গুণ বেড়ে যায়।অফলাইন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ছাড়াও অনলাইনের মাধ্যমে যে সকল ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে
সেগুলো সবই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। এখন প্রায় অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অনলাইন ভিত্তিক হয়ে পড়ছে যার ফলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজগুলো আরো বেশি জানা মানুষের কাছে আগ্রহ জনক হচ্ছে।মার্কেটিং এর আওতাভুক্ত যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলো হল:-
- গুগল এডসেন্স সেটাপ
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
- ফেসবুক মার্কেটিং
- ইউটিউব মার্কেটিং
- সিপিএ মার্কেটিং
- ইমেইল মার্কেটিং
- এসএমএস মার্কেটিং
- ডিজিটাল এন্ড এজেন্সি তৈরি করা
- মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে কাজ করা
উপরের কাজগুলো অনেক জনপ্রিয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে এগুলো ছাড়াও রয়েছে আরো নানারকম উপায়।
যাইহোক, বলেছিলাম ডিজিটাল মার্কেটিং করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয়ের উপায় সম্পর্কে। বাংলাদেশের পরিসংখ্যান অনুযায়ী একজন ডিজিটাল মার্কেটারের মাসিক বেতন ন্যূনতম বিশ হাজার টাকা তবে কাজের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে একজন ডিজিটাল মার্কেট আর প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকেন।তো আমাদের আর্টিকেল রাইটিং কিন্তু মাসিক ইনকামের উপর ভিত্তি করে নয় তাহলে কেন আর্টিকেল রাইটিংকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর আওতায় আনা হলো?
কারণ হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি ইনকামের প্রক্রিয়া যেখানে আপনি মাসিক ভিত্তিক ও কাজ করতে পারবেন এবং ঘন্টার ভিত্তিক ও কাজ করতে পারবেন ।উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজগুলো যদি আপনারা কোন একটি ভাল প্রতিষ্ঠান থেকেই শিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় আপনি খুব সহজেই সাফল্য অর্জন করতে পারবেন।
ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
ডাটা এন্ট্রি হল এমন এক ধরনের কাজ যেটি একজন ব্যক্তি তার কম্পিউটারের মাধ্যমে কাগজপত্র, ইমেইল, ফর্ম এগুলো সংগ্রহ করে থাকেন এবং তার নির্দিষ্ট একটি ডাটা বেজে এগুলো জমা করে রাখেন। ডাটা এন্ট্রির কাজে সাধারণত মেশিন টেক্সট এডিটিং টাইপিং এগুলোর ওপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।ডাটা এন্ট্রির কাজ দুই ধরনের হয়ে থাকে সেগুলো হলো সাধারণ অর্থে ডাটা এন্ট্রি আর একটা বিশেষায়িত অর্থে ডাটা এন্ট্রি।
সাধারণ ডাটা এন্ট্রির কাজে সাধারণত নাম তথ্য ও ফোন নাম্বার এগুলো সংরক্ষণ করা হয়। অন্যদিকে বিশেষায়িত অর্থে ডাটা এন্ট্রির কাজে বিশেষায়িত জ্ঞানসম্মত চিকিৎসা আইন এসব ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা হয় এবং তা ডাটাবেজে সংরক্ষণ করা হয়।ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার টাইপিং এর উপর দক্ষতা থাকতে হবে, কম্পিউটার অপারেটরের কাজগুলোর উপর দক্ষতা থাকতে হবে পাশাপাশি অনেক সতর্ক এবং ধৈর্য রাখতে হবে
এবং সে কাজের উপর মনোযোগী হতে হবে।বাংলাদেশের পরিসংখ্যানিক তথ্য অনুযায়ী একজন ডাটা এন্ট্রির ফ্রিল্যান্সার ডাটা এন্ট্রির কাজ করে প্রতিমাসে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকেন। এটা এটা অনেক ক্ষেত্রে নির্ভর করবে একজন ব্যক্তির কাজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার ওপর।আমরা যেহেতু মাসে ১৫ থেকে ১৬ হাজার এবং সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করব ,তাই ডাটা এন্ট্রির কাজ আমরা এ তালিকায় আওতাভুক্ত করেছি।
প্রশ্ন হচ্ছে এই ডাটা এন্ট্রির কাজ আমরা কোথায় পাবো? সাধারণত বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে যেমন আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ফাইবার এগুলোর মত আরো অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে যেগুলোতে ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সার নিয়োগ দেয়া হয় তো সেখান থেকে আমরা এই ড্রাটা এন্ট্রির কাজগুলো করতে পারব।
ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম করুন প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত
আপনার যদি google এ কোন ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে সেখানে আপনি নিজের ওয়েবসাইটে নিজেই বিজ্ঞাপন দেখে টাকা ইনকাম করতে পারেন এবং অন্যরা দেখলেও আপনার টাকা ইনকাম হবে। আপনার ওয়েবসাইটে পোস্টের মধ্যে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন যদি শো করান তাহলে সে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করা মাত্র আপনার টাকা ইনকাম হবে।
ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি পেশা যেটা কারো অধীনে বা প্রতিষ্ঠানে না থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকে। আর আমাদের দেশে বর্তমানে কোন প্রতিষ্ঠানের চাকরি করার স্বপ্নটা অনেকের পূরণ হয় না ফলে দেশে বেকার মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে আর ঠিক এমন সময় দারুন একটি পেশা হল ফ্রিল্যান্সিং।এটি কারো আওতাধীন না হয়ে নিজের স্বাধীন মত ঘরে বসে বড় এমাউন্টের টাকা রোজগার করার একটি দারুন উপায়।
আরো পড়ুনঃ কোন দেশের ভিসা খুব সহজে পাওয়া যায়
এখানে কোন টাইম মেন্টেন করার কোন প্রয়োজন হয় না যখন ইচ্ছে তখনই এটি করা যায় ফলে আমাদের বাইরে যেয়ে কাজ করার যে কষ্টটা হয় সেটা এক্ষেত্রে অনেক কম এবং চাকরির তুলনাই টাকা অনেক বেশি।তো এই ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে আমরা প্রতি সপ্তাহে ৪ থেকে ৫ হাজার এবং মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার অনায়াসে ইনকাম করতে পারি আর তারপরেও যদি আমাদের আরো বেশি টাকার প্রয়োজন হয় তো আমরা আরো বেশি পরিশ্রম করলেই আমরা বেশি টাকা পেয়ে যাব।
এই কাজের জন্য লাগবে শুধু দক্ষতা আমরা যত দক্ষতা অর্জন করতে পারব তত বেশি আমরা সফল হব।
গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে কোন একটা মেসেজ বা তথ্য কে সৃজনশীলতা দিয়ে রঙ, রেখা ও বিভিন্ন সেপের মাধ্যমে মানুষের সামনে ভালোভাবে এবং সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করা বা তুলে ধরা। যা এক ধরনের দৃশ্যমান চিত্র, পাঠ্য এবং অন্যান্য উপাদানের সংমিশ্রণে তৈরি সংকেত যা দর্শককে কোন নির্দিষ্ট কিছু চিহ্নিত করতে প্রবাহিত করে।গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা চিত্র ,অক্ষর, রং টাইপ্রোগ্রাফির মাধ্যমে কোন তথ্যকে সুন্দর সুস্পষ্ট ও আকর্ষণীয় করে উপস্থাপনা করেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন মূলত মার্কেটিং শিক্ষা সংস্কৃত সংক্রান্ত বিষয়বস্তুর জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের মধ্যে ডিজাইন করা হয় লোগো ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, অ্যাপ ডিজাইন, সহ বিভিন্ন মার্কেটিং উপকরণ ডিজাইন করা হয়ে থাকে।একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার মূলত ঘন্টার ভিত্তিক কাজ করে থাকে, আবার বিভিন্ন প্রজেক্ট ভিত্তিক তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ট্রাফিক ডিজাইন রা ঘন্টা ভিত্তিক কাজ করেই থাকেন কাজ করে থাকেন।
দক্ষতা অনুযায়ী একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের মাসিক বেতন ৪০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে প্রায় কয়েক লক্ষ টাকার মতো হয়ে থাকে।গ্রাফিক্স ডিজাইনে এক্টিভ ইনকাম থেকে শুরু করে প্যাসিভ ইনকাম করা হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা প্রায় ৮ রকম সাইট থেকে প্যাসিভ ইনকাম করে থাকে। সেগুলো হলো:
Adobe Stock
- Shutter Stock
- Freepik
- PNG Tree
- 123RF
- Alamy
- Graphic
- Creative Market
একটিভ ইনকামের পাশাপাশি এই সাইটগুলো থেকে আপনি এসিড ইনকাম সহজেই করতে পারবেন।
ফ্লেক্সিলোড এর ব্যবসা করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করুন সহজেই
ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসায় লাভ অনেক বেশি। সিম কোম্পানিগুলো সাধারণত প্রতি এক হাজার টাকা রিচার্জে প্রায় ৩০ টাকা পর্যন্ত কমিশন দিয়ে থাকেন। এই হিসেবে যদি আপনি ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ফ্লেক্সিলোড দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি ১৫০ টাকা কমিশন পাবেন। এই ক্ষেত্রে কমিশন একটু কম হচ্ছে কিন্তু তারপরেও সিম কোম্পানি আপনাকে আরো নানা উপায়ে কমিশন দিয়ে থাকবেন বিশেষ করে অফারবিক্রি করার কারণে।
যেমন ধরুন: আপনি যদি কারো কাছে ৪০০ টাকার আর কোনো অফার বিক্রি করেন তাহলে কোম্পানি আপনাকে অতিরিক্ত ৩০ টাকা দেবে। এভাবে যদি এক হাজার টাকা আপনি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্রভাবে রিসার্চ করাতে থাকেন তাহলে গ্রাহকদের কাছে আপনি এক্সট্রা কমিশন পাবেন ।বর্তমানে বাংলাদেশে পাঁচটি সিম অ্যাভেলেবেল রয়েছে। প্রতি সিমে যদি দুই হাজার টাকা রিচার্জ করাতে পারেন তাহলে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব হবে।
আরো পড়ুনঃ পিয়াজ রসের অপকারিতা গুলো জানুন
ছাড়াও তো নানা এমবির প্যাক মিনিট প্যাক এসব তো রয়েছে এগুলো থেকে আলাদা আলাদা ভাবে ইনকাম আসবে তো এভাবে প্রতি সপ্তাহে হিসাব করে দেখা যাবে ৪০০০ টাকা থেকে ৬০০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম হয়ে গেছে প্রাথমিক পর্যায়ে।পরিশেষে, আমরা যে কোন কাজ যদি দক্ষতার সাথে করি এবং অনেক পরিশ্রম করি তাহলে অবশ্যই সেখানে আমরা সফল হব। উপরিউক্ত তথ্যগুলোর মাধ্যমে আমরা কিভাবে প্রতি সপ্তাহের ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা ইনকাম
করতে পারবো তার ধারণা খুব স্পষ্ট ভাবে দেওয়া হল। আশা করি এ কাজগুলোর যদি কোন একটা আমরা ভালোভাবে শিখতে পারি তাহলে অবশ্যই আমাদের ইনকাম সম্ভব।
লেখকদের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক,আজকের আলোচনার বিষয় ছিল প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন কিভাবে এবং আয় করার উপায় সম্পর্কে।আপনারা যারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন আশা করি আপনারা সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা আয় করার টিপস গুলো জানতে পেরেছেন।তাই আপনারা যারা বেকার ঘরে বসে থাকেন তারা উক্ত নিয়ম গুলো মেনে কাজ করলে সপ্তাহে অনায়াসে চার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url